মসলা চা রেসিপি | Masala Chai, Mashla Cha Recipe

মসলা চা

মসলা চা রেসিপি  Masala Tea 

মসলা চাই দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে একটি জনপ্রিয় পানীয়, যা আদি আধুনিক ভারতীয় উপমহাদেশে উদ্ভূত। দুধ ও পানিতে কালো চা তৈরি করে তারপর চিনি দিয়ে মিষ্টি করে চা তৈরি করা হয়। সুগন্ধযুক্ত ভেষজ এবং মশলা যোগ করা চা তৈরি করে, যদিও চা প্রায়শই মসলা ছাড়াই প্রস্তুত করা হয়।
চা শব্দটি চায়ের জন্য চীনা শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, চা (চা এর ব্যুৎপত্তি দেখুন) হিন্দি চায়ের মাধ্যমে। ইংরেজিতে, এই মশলাযুক্ত চাটিকে সাধারণত চা চা বা সহজভাবে চা বলা হয়। ভারতে উৎপত্তি হওয়া এই পানীয়টি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, অনেক কফি এবং চা হাউসে এটি একটি বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে, অনেকে চা লাট্টে বা চাই চা লাট্টে শব্দটি ব্যবহার করে। তাদের সংস্করণের জন্য এটি বোঝানোর জন্য যে এটি বাষ্পযুক্ত দুধ দিয়ে তৈরি করা হয়, অনেকটা ক্যাফে ল্যাটে তৈরিতে ব্যবহৃত হয় তবে এসপ্রেসোর পরিবর্তে একটি মশলাযুক্ত চায়ের ঘনত্বের সাথে মিশ্রিত করা হয়।

মসলা চা তৈরির উপকরণ:

  1. পানি ২ কাপ
  2. চা পাতা ১.৫ চামচ
  3. দারুচিনি ২ টুকরো
  4. লবঙ্গ ৪টি
  5. সবুজ এলাচ ৪ টি
  6. স্টার আনিস ২ টা মাথা
  7. কালো গোলমরিচ ৪ টি
  8. আদা গ্রেট করা ২ ইঞ্চি
  9. মধু ২ টেবিল চামচ(মধু না দিয়ে চিনি ও দিতে পারেন)
  10. দুধ ২ কাপ

মসলা চা তৈরির প্রস্তুত প্রনালী:

প্রথমে মাঝারি আঁচ এ একটি সসপ্যান এ পানি ফোটান। এবার ফুটন্ত পানিতে চা পাতা , দারুচিনি , সবুজ এলাচ , স্টার আনিস, কালো গোল মরিচ যোগ করুন। এটি ৫ মিনিটের জন্য ফুটতে দিন।

৫ মিনিট পর মিশ্রণ এ গ্রেট করা আদা যোগ করুন। আরো ১ মিনিটের জন্য জন্য ফোটান। এবার মিশ্রণ এ দুধ যোগ করে ফোটান। আঁচ কমিয়ে ৫ মিনিটের জন্য জাল দিন।

এবার একটি কাপ এ মিশ্রণটি ছেঁকে নিন। স্বাদ অনুযায়ী মধু যোগ করুন। গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু মশলা চা।

মসলা চা,, দুধ চা ও লাল চা এর থেকে বেশি উপকারী। এই চা বানাতে যে যে মশলা ব্যবহার করা হয় সেই মশলা গুলি শরীর এর জন্য ভালো। ঠান্ডা লাগলে বা মাথা ব্যথা হলে এই চা পান করলে সাময়িক ভাবে আরাম পাওয়া যায়।

মসলা চা তৈরির এর পুষ্টির পরিমান :

  • ক্যালোরি  গ্রাম
  • ফ্যাট গ্রাম 
  • প্রোটিন  গ্রাম 

 একজন মানুষের  আদর্শ ওজন সঠিক রাখতে দিনে ২০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত গ্রহণ করতে পারে।আপনার ক্যালরির প্রয়োজন অনুসারে আপনার দৈনিক ক্যালরির পরিমান টুকু বেশি বা কম হতে পারে। এটা কে DV বা ডেইলি ভ্যালু বলা হয়। 


Post a Comment

Previous Post Next Post