জিরা বিস্কুট রেসিপি | Homemade Jeera Biscuit Recipe in Bengal

জিরা বিস্কুট রেসিপি
জিরা বিস্কুট রেসিপি 
জিরা বিস্কুট রেসিপি | সহজ বিস্কুট রেসিপি

 

বিস্কুট উৎপাদন একটি প্রধান প্রক্রিয়াজাত খাদ্য খাত । বিস্কুট বিস্তৃত আকার, আকৃতি , রঙ এবং ধরণের  পাওয়া যায় এবং তাই সব বয়সের ভোক্তাদের দ্বারা গৃহীত হয়।এই বিস্কিট মুরুব্বিদের জন্য অনেক পছন্দের একটি খাবার এটি চায়ের সাথে ভিজিয়ে খেতে পছন্দ করে

জিরা বিস্কুট রেসিপি উপকরণ

  1. ময়দা ১  কাপ
  2. আটা ১/২ কাপ
  3. লবন ১ চা চামচ
  4. বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ
  5. বেকিং সোডা ১/৪ চা চামচ 
  6. জোয়ান ১ চা চামচ 
  7.  জিরা ১ চা চামচ 
  8. ঘি ১/২ কাপ
  9. গুঁড়ো চিনি ৩ টেবিল চামচ
  10. দুধ ২-৩ চা চামচ 
  11. প্রয়োজন মত বাটার পেপার

জিরা বিস্কুট কিভাবে বানাবো !

প্রথমে জিরা ও জোয়ান তাওআ তে হালকা ভেজে ক্রাস করে রাখতে হবে তারপর একটা চালনি তে ময়দা,আটা,নুন,বেকিংগ পাউডার,বেকিংগ সোডা নিয়ে চেলে নিতে হবে।

তারপর একটা বাউলে ঘি ও চিনি গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে ৫ মিনিট ধরে মিশিয়ে নিতে হবে।

তারপর ওর মধ্যে আটা ময়দার মিশ্রন অল্প অল্প দিয়ে হালকা হাতে মেখে নিতে হবে। আর দুধ দিয়ে মথে একটা ডো তৈরি করে নিতে হবে। আর ১৫ মিনিট ঢেকে রেখে দিতে হবে।

তারপর একটা বাটার পেপার কুকিজ বানানোর ট্রেতে লাগিয়ে নিতে হবে আর একটা বাটার পেপার রেখে তার উপর ডো টা রেখে বেলন দিয়ে বেলে ওপর থেকে আরো একটু জিরা জোয়ান দিয়ে বেলে নিয়ে কুকিজ কাটার দিয়ে নিজের ইচ্ছে মত সেপে কেটে নিতে হবে। আর কাটা চামচ দিয়ে একটু ফুটো ফুটো করে নিতে হবে। আমি এখানে হার্ট সেপে কেটে নিয়েছি।

সব বিস্কুট গুলো বানানো হয়ে গেলে বাটার পেপার দেওয়া ট্রে তে দিয়ে দিতে হবে। আর মাইক্রোভেন টা প্রি হিট করে ১৮০৹c, ১৫ মিনিট বিস্কুট হতে দিতে হবে। তাহলেই তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু জিরা বিস্কুট।

এবার একটা সর্ভিং প্লেটে সাজিয়ে গরম গরম চায়ের সাথে পরিবেশন করুন।

এর পুষ্টির পরিমান :

  • ক্যালোরি 120 গ্রাম
  • ফ্যাট 7  গ্রাম 
  • প্রোটিন  1.5 গ্রাম 

  1. Calories: Approximately 120 kcal
  2. Total Fat: 7g
  3. Saturated Fat: 4g
  4. Trans Fat: 0g
  5. Cholesterol: 20mg
  6. Sodium: 50mg
  7. Total Carbohydrates: 12g
  8. Dietary Fiber: 0.5g
  9. Sugars: 3g
  10. Protein: 1.5g

একজন মানুষের  আদর্শ ওজন সঠিক রাখতে দিনে ২০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত গ্রহণ করতে পারে।আপনার ক্যালরির প্রয়োজন অনুসারে আপনার দৈনিক ক্যালরির পরিমান টুকু বেশি বা কম হতে পারে। এটা কে DV বা ডেইলি ভ্যালু বলা হয়।

Post a Comment

Previous Post Next Post