ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং | Food Engineering Diploma in Bangladesh

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং - Diploma in Food Engineering

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং কি?

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং হলো খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, উৎপাদন, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণসহ এই বিষয়ক শিল্পসমূহের একটি বিশেষ শাখা যার সাথে ফলিত ভৌতবিজ্ঞান, মাইক্রোবায়োলজি, রসায়ন পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। যন্ত্র প্রকৌশল, কৃষি প্রকৌশল ও রসায়ন প্রকৌশল ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার সাথে সম্পর্কযুক্ত হলেও তা সীমিত পরিমাণে। ফুড ইঞ্জিনিয়াররা কম খরচে অধিক পরিমাণে মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন ও বাণিজ্যিকরণের লক্ষে আনুসঙ্গিক ধারণা প্রদান এবং লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে থাকেন। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বোঝার জন্য গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়ক জ্ঞান প্রয়োজন রয়েছে তবে তা সীমিত পরিমাণে।


ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং  Food Engineering Diploma in Bangladesh
ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং 


ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যারিয়ার !

বিশ্বের উন্নত দেশসমূহ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। কেননা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিতকরণ করাকে দেখা হচ্ছে। খাদ্যের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তাই ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার সৃষ্টি করা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও দ্রুত গতিতে ফুড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি বাড়ছে একই সাথে বাড়ছে এই শাখায় নতুন কর্মসংস্থান। আবার দেশের বাইরেও ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এ যথেষ্ট কর্মসংস্থান রয়েছে এবং তা ক্রমশই বেড়ে চলেছে।

diploma in food and nutrition in bangladesh

ডিপ্লোমা ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং কোথায় করবেন?

দেশের ৪৯ টি সরকারি পলিটেকনিকের প্রায় সবগুলোতেই রয়েছে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনলজি। এই সকল প্রতিষ্ঠান থেকে ডিপ্লোমা করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও বেশকিছু বেসরকারি ইন্সটিটিউটে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিপ্লোমা করা যায়।


ভর্তির যোগ্যতা এবং ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স ডিটেলস !

ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং-এ চার বছর মেয়াদি - (আট সেমিস্টার) ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষা পাশ করার পর ভর্তি হওয়া যাবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড নীতিমালা অনুসারে ভর্তির আবেদন করতে হবে, এস.এস.সি পরীক্ষার রেসাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তির জন্য বাছাই করা হয়ে থাকে। তবে বেসরকারিতে পড়তে চাইলে সরাসরি উক্ত প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য যোগাযোগ করতে হবে। সরকারি পলিটেকনিকে ভর্তি আবেদনের জন্য এস.এস.সি পরীক্ষায় নূন্যতম ৩.০০ পয়েন্ট পেতে হবে।


ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মান !

ডিপ্লোমা ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সম্পন্নকারীগণ সরকারী চাকরির ক্ষেত্রে ১০ম গ্রেড প্রাপ্ত হবেন, এক্ষেত্রে দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে পরীগণীত হবেন।


বিএসসি ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং

চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা কৃষি ডিপ্লোমা পাশ করার পর বিএসসি ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হতে পারবেন।


ফুড টেকনোলজি বুক লিস্ট :

নিচে ফুড টেকনোলজি বুক লিস্ট দেয়া হয়েছে:

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ১ম সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Engineering Fundamentals - (66911)

Engineering Drawing - (61011)

Bangla - (65711)

English - (65712)

Basic Workshop Practice - (67011)

Mathematics-1 - (65911)

Chemistry - (65913)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Safety Management - (66921)

Electrical Engineering Fundamentals - (66712)

Computer Application - (66611)

Communicative English - (65722)

Social Science - (65811)

Physics-1 - (65912)

Mathematics-2 - (65921)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ৩য় পর্ব/ সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Science Nutrition - (66932)

Catering Management - (66931)

Food Industrial Chemistry - (66933)

Electronic Engineering Fundamentals - (66822)

Physics-2 - (65922)

Mathematics-3 - (65931)

Physical Education Life Skill Development - (65812)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ৪র্থ পর্ব/ সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Preservation-1 - (66942)

Food Microbiology-1 - (66941)

Food Chemistry - (66944)

Food Process Plan Layout Design - (66943)

Food Packaging - (66945)

Environmental Studies - (69054)

Business Organization Communication - (65841)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ৫ম সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Biochemistry - (66952)

Food Preservation-2 - (66951)

Food Microbiology-2 - (66954)

Applied Mechanics - (67045)

Dairy Products Technology - (66953)

Accounting Theory Practice - (65851)

Refrigeration Cold Storage - (66353)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ৬ষ্ঠ সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Processing Industries-1 - (66962)

Food Engineering Operation-1 - (66961)

Food Adulteration Toxicology - (66965)

Food Industrial Instrumentation Process Control - (66963)

Bakery Products - (66964)

Industrial Stoichiometry Thermodynamics - (66363)

Industrial Management - (65852)

ডিপ্লোমা ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ৭ম র্সেমিস্টার বুক লিস্ট:

Food Processing Industries-2 - (66972)

Food Engineering Operation-2 - (66971)

Food analysis - (66975)

Food Quality Control Assurance - (66973)

Food Engineering Project - (66976)

Confectionary Products - (66974)

Innovation Entrepreneurship - (66853)


ফুড প্রসেসিং !

খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ খাদ্যবিজ্ঞানেরই একটি প্রযুক্তিগত দিক। সাধারণ কাঁচামাল থেকে মানুষের খাবার তৈরি, এমনকী পশুখাদ্য প্রক্রিয়াকরণের কাজেও এসেছে নতুন-নতুন কাজের সুযোগ।

ফুড প্রসেসিং বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ হল প্রধানত বিভিন্ন ধরনের উপাদান থেকে খাদ্য প্রস্তুতি, পাশাপাশি খাবারের স্বাদ, গন্ধ, পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করা এবং খাবারের মধ্যের ক্ষতিকর টক্সিন জাতীয় জিনিসগুলো কমিয়ে ফেলা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের মধ্যে পড়ে। আধুনিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ থেকেই এসেছে বর্তমানে সুপারমার্কেটের কনসেপ্ট। এইভাবে বাড়ানো হচ্ছে কনজ়িউমারিজ়ম। এতে মানুষের সুবিধে বাড়ছে, সুলভ দামে মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে শাকসব্জি সহ দৈনন্দিন প্রয়োজনের নানা খাদ্য-উপকরণ। বর্তমানে বিভিন্ন দেশে চালু হচ্ছে স্প্রে-ড্রাইং, জুস কনসেনট্রেট, ফ্রিজ়-ড্রাইং থেকে শুরু করে আর্টিফিশিয়াল সুইটনার, কালারিং এজেন্ট এবং প্রিজ়ারভেটিভ-এর ব্যবহার সবকিছুই। এইভাবেই ক্রমশ বাজারে এসেছে বিভিন্ন ধরনের ইনস্ট্যান্ট সুপ, কনসেনট্রেটেড ফ্রুট জুস, সেল্ফ-কুকিং মিল্স ইত্যাদি। এই ধরনের খাবার মানুষের ব্যস্ত জীবনে অনেক বেশি সুবিধে এনে দিয়েছে।

বর্তমানে প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি অত্যন্ত উন্নত হচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে, প্রসেস্ড এবং প্যাকেজ্ড খাবারের চাহিদা বেশ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ফলে সেই চাহিদার জোগান দিতে, দেশে বাড়ছে ফুড প্রসেসিং প্ল্যান্টের সংখ্যাও। যার ফলে সামগ্রিকভাবে বাড়ছে ফুড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রির আয়তন। পলে স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হচ্ছে প্রচুর জীবিকার সুযোগ। ফলে এই ধরনের কাজে যাদের আগ্রহ আছে, তারা অবশ্যই এই জীবিকায় আসার জন্য উদ্যোগী হতে পারে। এই ধরনের ইন্ডাস্ট্রিতে বিভিন্ন ধরনের খাবার প্রসেস, প্রিজ়ার্ভ, প্যাক এবং স্টোর করা হয়। এই মুহূর্তে ফুড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি ভারতের গুরুত্বপূর্ণ ইন্ডাস্ট্রির মধ্য পঞ্চম স্থানে রয়েছে।

ভারতীয় ফুড কর্পোরেশন, যে সংস্থা বিভিন্ন খাদ্যশস্য বা খাদ্যবস্তুর ক্রয়-বিক্রয়, মজুত, পরিবহণ বা বণ্টনের বিষয়টি দেখাশোনা করে, এই সংস্থাই বহুসংখ্যক মানুষের কাজের সুযোগও তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, যেমন পাউরুটি, ফ্রুট জুস, ভোজ্য তেল বা নরম পানীয় প্রস্তুতি এবং সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য কর্মীনিয়োগ করে।


কোথায়-কোথায় চাকরি পাওয়া যায় !

ফুড প্রসেসিং নিয়ে কেরিয়ার করতে হলে প্রধানত যে ধরনের সংস্থায় চাকরির সুযোগ পাওয়া যায়, তা হল ফুড রিসার্চ ল্যাবরেটরি, ফুড হোলসেলার, হসপিটাল, কেটারিং সংস্থা, রিটেলার, রেস্তরাঁ ইত্যাদি সংস্থা। এই ধরনের সংস্থায় চাকরি করতে গেলে যে ধরনের বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা প্রয়োজন তা হল, হোম সায়েন্স (সঙ্গে ফুড টেকনোলজি, নিউট্রিশন বা ফুড সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট নিয়ে স্পেশ্যালাইজ় করতে হয়)। এছাড়াও, ব্যাকটিরিওলজি বা টক্সিকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করলে প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রি-তেও কাজ করার সুযোগ মেলে। আবার অর্গানিক কেমিস্ট্রি, বায়োকেমিস্ট্রি বা অ্যানালিটিক্যাল কেমিস্ট্রি নিয়ে পড়াশোনা করলে ফুড টেকনোলজিক্যাল ল্যাবরেটরি বা কোয়ালিটি কন্ট্রোল ডিপার্টমেন্টেও কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।

তবে এদের পাশাপাশি এই ইন্ডাস্ট্রিতে আরও কয়েক ধরনের কাজ আছে, যেমন, বেকারি, মিট প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকিং, পোল্ট্রি, ফিশ প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকিং, ফুড ব্যাচ মেকার, ফুড কুকিং মেশিন অপারেটর অ্যান্ড টেন্ডার, ফুড রোস্টিং অ্যান্ড বেকিং মেশিন অপারেটর ইত্যাদি।

ব্যস্ত জীবনে প্যাকেটজাত খাদ্যের বাজার ক্রমাগত বাড়ছেই। সঙ্গে বাড়ছে এই পেশায় কাজের সুযোগ। কাজেই ফুড প্রসেসিংকেও অনেকেই নিজের ক্যারিয়ারের মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করছেন। ফুড প্রসেসিং বিষয়ে কেমন ক্যারিয়ার গড়ে তোলা যায়,

অনেকেরই একটা প্রশ্ন প্রায়ই মনে হয়, এই যে আমরা প্যাকেট-প্যাকেট চিপস (খাঁটি বাংলায় যা আসলে আলুভাজা) খেতে এত পছন্দ করি, এর মধ্যে তো চিপসের পরিমাণ খুবই কম। অনেকেরই মনে হতে পারে, 'কোম্পানিগুলো কি গ্রাহকদের বোকা মনে করে? বেলুনের মতো বাতাস ভরেই প্যাকেট ফুলিয়ে রাখে, যাতে দেখলে মনে হয়, আহা কত্ত চিপস! কিন্তু প্যাকেট খুলতে বাতাসও শেষ, চিপসও শেষ।' কোনোদিন কি সত্যিই এটা নিয়ে একটু চিন্তা করে দেখেছি যে, এই বাতাস ভরে প্যাকেট ফুলিয়ে রাখার অন্য কোনো কারণ রয়েছে কি না? খোঁজ নিলে জানতে পারবেন, এর পেছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ। আর এরই নাম ফুড প্রসেসিং।


খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কী?

ফুড প্রসেসিং শব্দের অর্থ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ। সাধারণ কাঁচামাল বা র-ম্যাটেরিয়ালকে হরেক রকমের প্রযুক্তির সাহায্যে খাওয়ার উপযোগী করে তোলার নামই হলো ফুড প্রসেসিং। ফুড সায়েন্স বা টেকনোলজির একটি বিশেষ অংশই প্রক্রিয়াকরণ। ভাজা আলুর কথা না হয় বাদই দিলাম, ছোট বেলায় মা-খালাদেরও তো দেখেছি আলু পাতলা পাতলা করে কেটে রোদে শুকিয়ে নিতে। সেটাও ছিল এক ধরনের প্রসেসিং। রোদে শুকিয়ে কাঁচা আলু পাঁপড়ের মতো হয়ে যেত, অর্থাত্ রোদের তাপে সেগুলো প্রসেসড হয়ে যেত। সেই প্রসেসড শুকনা আলু বিকেলে ভেজে খাওয়া হত ছোটবেলায়। এখনকার এই ব্যস্ত সময়ে আর সেই হাতে খাবার তৈরি করার সময় নেই। আর ঠিক সে কারণেই দোকানের চিপস-ই ভরসা। কেবল চিপস-ই নয়, অনেক খাবারেই আমরা নির্ভর করতে শুরু করেছি প্যাকেটজাত খাবারের উপর। diploma in food and nutrition in bangladesh


খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সুবিধা !

মানুষের হাতে কাজ যত বাড়ছে, সময় তত কমছে; আর তার সঙ্গে তালমিলিয়ে বাড়ছে প্রসেসড ফুডের চাহিদা। খাবার মুখে তোলার আগে বানানোর প্রক্রিয়াটাকে যথাসম্ভব শর্টকাটে সেরে ফেলাই এখন লক্ষ্য। যেকোনো সুপারমার্কেটে গেলেই দেখা যাবে সারি সারি প্যাকেট করা খাবার, প্যাক করা ড্রিংকিং ওয়াটার। শুধু তাই নয়, মাছ-মাংসও মিলছে দোকানের প্যাকেটে। আবার জুসও রয়েছে এসব প্যাকেট খাবারের তালিকার অন্যতম শীর্ষে। বাংলাদেশের বাজারে 'রেডি টু ইট'জাতীয় খাবারের চল খুব বেশিদিন হলো না হলেও এখন একটু বড় দোকানগুলোতে মিলছে এসব খাবার। রেডি মিল, অর্থাত্ প্যাকেট খুলে শুধুমাত্র গরম পানি ঢাললেই খাবার রেডি। নুডলস থেকে বিরিয়ানি—সবকিছুর রয়েছে রেডি-মিল ভার্সন। তবে এটা ভাবা কিন্তু ভুল হবে 

Post a Comment

Previous Post Next Post